ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে আপনি অবাক হবেন। একটি ডিমে ৭৫ ক্যালরি ৫ গ্রাম চর্বি 6 গ্রাম প্রোটিন ৬৭ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম ৭০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম ও ২১০ মিলিগ্রাম কোলেস্টরেল রয়েছে।
এছাড়া ডিমের ভিতরে ভিটামিন এ ডি এবং বি ১২ একটি বড় উৎসব পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিন ডিম খেলে শরীরে একাধিক পুষ্টিকর ঘাটতি পূরণ হয় যেতে পারে।
শারীরিকভাবে স্বাস্থ্যগত কোন ঝুঁকি না থাকলে দিনে একটি কিংবা দুইটি ডিম খাওয়া যেতে পারে। ডিমের সাতটি উপকারিতা নিচে তুলে ধরা হলো-
শক্তি বাড়ায় –
দ্রুত শক্তি পেতে ডিম অনেক উপকারীভ । এতে রয়েছে ভিটামিন বি যা শরীরের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে নাস্তা একটি করে সেদ্ধ ডিম একটি ক্লান্তিহীন দিনের সহায়ক হতে পারে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি –
ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। যার দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
পেশি মজবুত –
সারা দিন কর্মরস্ততায় অনেকেই পেশি ব্যথা ভোগেন। এক্ষেত্রে ডিম হতে পারে তাদের জন্য ঔষধ স্বরূপ। ডিমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে। যা পেশি মজবুত করে থাকে,
নখের যত্ন
তরুণ তরুণীদের একটি অংশ নক নিয়ে অনেক বেশি সচেতন থাকে পালন করে। কারণ ডিমে রয়েছে সালফার। তাই নখের যত্ন ও নখ ভেঙ্গে যাওয়ার রোদে ডিমের ভূমিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া ডিম নখ সাদা ও সুন্দর রাখতে উপকারী।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
অনেকেই ঘন ঘন চোর দিয়ে কাশি অথবা জ্বরে ভোগেন। তারা ডিম খেতে পারেন, কারণ ডিম রয়েছে ড্রিঙ্ক যাদের হিউম্যানিটি সিস্টেমকে বৃদ্ধি করে।
হাড় ও দাঁত মজবুত
ডিমে থাকা ফসফরাস হার ও দাঁত মজবুতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে যাদের হাড় এবং দাঁত নিয়ে চিন্তিত। তারা বেশি করে ডিম খেতে পারেন।
প্রোটিনের ঘাটতি ডিমের রয়েছে। অ্যামিনো এসিড যা প্রোটিনের মূল অংশ উৎস, তাই প্রোটিনের ঘাটতি কমাতে অবশ্যই ডিম খেতে পারেন।
প্রতিদিন ডিম খেলে যে রোগ গুলো সারতে পারে- ডিমের উপকারিতা
ডিম খেলে শরীরে দ্রুত এনার্জি আসে। ডিমে থাকা ভিটামিন থেকে মূলত এই এনার্জি বা শক্তি মেলে, তাই শরীরের ক্রান্তি দূর করতে ডিম খেতে পারেন।
ডিমে থাকে ভিটামিন এ যা দৃষ্টি শক্তিকে উন্নত করে, ডিম খেলে চোখের বড় বড় সমস্যার সমাধান হতে পারে। ডিমে থাকে ভিটামিন ই
যা কোষ ও ত্বকে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এবং নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে।
নিয়মিত ডিম খেলে বেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমায়, ডিম খেলে পেসে ভাতা অনেক কমায় ডিমে থাকা ভিটামিন ডি
বেশি মজবুত করতে সহায়তা করে। নারী স্বাস্থ্যের উন্নতির ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ প্রোটিন দরকার হয়,
যা ডিম থেকে পাওয়া যায়। ডিমের উপকারিতা ডিম খেলে হাটে রক্ত জমাট বাঁধা থেকে বিরত রাখে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় অনেকেই।
